ঢাকা ০২:৫৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫, ১১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নাটোরে সেচপাম্প স্থাপনে দুর্নীতির অভিযোগ বিএডিসির প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে

ছবি : সংগৃহীত

নাটোর প্রতিনিধিঃ

নাটোরে সেচপাম্প স্থাপনে প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনল(বিএডিসিল)’র সেচ বিভাগের দুই প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) দুপুরে আমলি আদালত ৩ এ মামলা করেন বড়াইগ্রাম উপজেলার শ্রীরামপুর গ্রামের রওশন আলী। অভিযুক্ত দুইজনের নাম নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন ও সহকারী প্রকৌশলী জিয়াউর রহমান।

মামলার শুনানি শেষে বিচারক তৌহিদুর রহমান সুমন তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে ডিবির ওসিকে নির্দেশ দিয়েছেন বলে নিশ্চিত করেন বাদী পক্ষের আইনজীবী আয়নাল হক।

বাদী রওশন আলীর অভিযোগ, তার কৃষি খামারের সেচের জন্য সরকারি সেচ প্রকল্পের পাম্প এর জন্য আবেদন করেন। এর জন্য তিনি বিএডিসির নির্বাহী প্রকৌশলী ও সহকারী প্রকৌশলী কয়েক দফায় ৩ লাখ ৭০ হাজার টাকা উৎকোচ নেন কৃষক রওশন আলীর কাছ থেকে। কিন্তু বিভিন্ন টালবাহানা করে তাঁর প্রকল্পে সেচ পাম্প না দিয়ে অন্যজনের প্রকল্পে ঘুষ গ্রহনের মাধ্যমে অন্য মৌজায় সেচ পম্প স্থাপন করেন ও শুভ নামের একজনকে ম্যানেজার নিয়োগ দেন।

যার ঐ স্থানে কোন জমিই নেই। মামলার বিষয়ে জানতে চাইলে, নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন বলেন, মামলা হয়েছে বলে শুনেছি। অভিযোগের সঙ্গে আমার কোন সম্পৃক্ততা নেই। ওই কৃষকের সঙ্গে আমার কোন জানাশোনা নেই। এ ধরনের কোন ঘটনা হয়নি। তদন্ত করলে সবকিছু পরিস্কার হয়ে যাবে।

এমএস

ট্যাগস :

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

নাটোরে সেচপাম্প স্থাপনে দুর্নীতির অভিযোগ বিএডিসির প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে

আপডেট সময় : ১০:৪৩:১৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৫

নাটোর প্রতিনিধিঃ

নাটোরে সেচপাম্প স্থাপনে প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনল(বিএডিসিল)’র সেচ বিভাগের দুই প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) দুপুরে আমলি আদালত ৩ এ মামলা করেন বড়াইগ্রাম উপজেলার শ্রীরামপুর গ্রামের রওশন আলী। অভিযুক্ত দুইজনের নাম নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন ও সহকারী প্রকৌশলী জিয়াউর রহমান।

মামলার শুনানি শেষে বিচারক তৌহিদুর রহমান সুমন তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে ডিবির ওসিকে নির্দেশ দিয়েছেন বলে নিশ্চিত করেন বাদী পক্ষের আইনজীবী আয়নাল হক।

বাদী রওশন আলীর অভিযোগ, তার কৃষি খামারের সেচের জন্য সরকারি সেচ প্রকল্পের পাম্প এর জন্য আবেদন করেন। এর জন্য তিনি বিএডিসির নির্বাহী প্রকৌশলী ও সহকারী প্রকৌশলী কয়েক দফায় ৩ লাখ ৭০ হাজার টাকা উৎকোচ নেন কৃষক রওশন আলীর কাছ থেকে। কিন্তু বিভিন্ন টালবাহানা করে তাঁর প্রকল্পে সেচ পাম্প না দিয়ে অন্যজনের প্রকল্পে ঘুষ গ্রহনের মাধ্যমে অন্য মৌজায় সেচ পম্প স্থাপন করেন ও শুভ নামের একজনকে ম্যানেজার নিয়োগ দেন।

যার ঐ স্থানে কোন জমিই নেই। মামলার বিষয়ে জানতে চাইলে, নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন বলেন, মামলা হয়েছে বলে শুনেছি। অভিযোগের সঙ্গে আমার কোন সম্পৃক্ততা নেই। ওই কৃষকের সঙ্গে আমার কোন জানাশোনা নেই। এ ধরনের কোন ঘটনা হয়নি। তদন্ত করলে সবকিছু পরিস্কার হয়ে যাবে।

এমএস