নাজমুল হাসান পাপনের নেতৃত্বাধীন বোর্ডের অদক্ষতায় হাঁপিয়ে উঠেছিলেন দেশের ক্রিকেটপ্রেমীরা। গত বছর জুলাই-আগস্টে গণঅভ্যুত্থানের পর পাপনের গ্রাস থেকে মুক্ত হয় দেশের ক্রিকেট। প্রত্যাশার পারদ চড়িয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতির পদে বসেন সাবেক ক্রিকেটার ফারুক আহমেদ।
কিন্তু সে প্রত্যাশার ছিটেফোঁটাও এখনো পূরণ করতে পারেননি দেশের ক্রিকেটের এই পরিচিত মুখ। উলটো একের পর এক বিতর্কের জন্ম দিচ্ছেন। তার অধীনে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) দেখা গেছে চূড়ান্ত পর্যায়ের অব্যবস্থাপনা। পারিশ্রমিক জটিলতায় দেখা যায় ম্যাচ বর্জনের মতো ঘটনা।
সম্প্রতি বিসিবির টাকা অন্য ব্যাংকে স্থানান্তরের প্রক্রিয়ার জন্যও হয়েছেন সমালোচিত। এছাড়া ক্রিকেটারদের চাপের মুখে তাওহীদ হৃদয়ের শাস্তির সিদ্ধান্তে পরিবর্তন, এর আগে মোহামেডানের আপিলের পর হৃদয়ের শাস্তি কমাতে নিয়মে পরিবর্তনের মতো কাণ্ড-ও তার ভূমিকাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।
দায়িত্ব নেওয়ার মাত্র আট মাসেই অনেকটা কোণঠাসা হয়ে পড়েছেন ফারুক। এর মধ্যেই রোববার (২৭ এপ্রিল) একটি অনুষ্ঠানে গিয়ে প্রতিনিয়ত শেখার কথা বললেন বিসিবি সভাপতি।
তিনি বলেন, ‘আমি প্রতিনিয়তই শিখছি এবং চেষ্টা করছি। বোর্ড সভাপতি হিসেবে আমার কিছু ভুল হতে পারে। তবে আমরা যদি একসঙ্গে কাজ করি তবে নিশ্চয়ই দারুণ কিছু উপহার দিতে পারবো।’
কেকে