ঢাকা ০৪:০৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ব্রিটিশ আমেরিকান সেন্টারে চাকরির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি আলবেনিয়ায় নিষিদ্ধ করা হয়েছে টিকটক বাংলাদেশ থেকে পশ্চিমবঙ্গকে শিক্ষা নেওয়ার পরামর্শ দিলেন মিঠুন চক্রবর্তী রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্যান্য পশ্চিমা দেশের সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে শর্ত দিলেন পুতিন কনসার্টের মঞ্চে হাসিনার বিচার দাবি, ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান সারজিস আলমের শিক্ষক নিয়োগে অনিয়মে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে পঙ্গু করে দিয়েছে: শিক্ষা উপদেষ্টা ৬০ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ নিয়ে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন তিতুমীর কলেজ শিক্ষার্থীর জীবন বাঁচাতে প্রয়োজন ১০ লাখ টাকা লালপুরে স্কুলের জায়গা দখল করে নির্মাণ হচ্ছে ওয়ার্ড বিএনপি’র কার্যালয় লালপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে সাংবাদিকের ছেলের মৃত্যু

টি-টোয়েন্টি সিরিজে আবারও ব্যর্থ লিটন

ছবিঃ সংগৃহীত

বছরজুড়েই হাসছে না লিটন দাসের ব্যাট। পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্টে সেঞ্চুরি হাঁকানো ইনিংস ছাড়া খুব একটা রান পাচ্ছেন না তিনি। সবশেষ ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরেও ব্যর্থ এই ব্যাটার। ওয়ানডের পর টি-টোয়েন্টিতে ব্যর্থ হলেও আশার কথা, তার নেতৃত্বে স্বাগতিকদের হোয়াইটওয়াশ করেছে বাংলাদেশ। যে কারণে কিছুটা হলেও সমালোচনা থেকে বাঁচতে পারছেন লিটন।

টি-টোয়েন্টি সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৩ ম্যাচ খেলে লিটন করেছেন মোটে ১৪ রান। তার আগে ওয়ানডেতেও ছিলেন আরও ব্যর্থ। এই অবস্থায় প্রশ্ন উঠেছে কবে হাসবে লিটনের ব্যাট। তিনিই বা রানে ফিরতে কী করছেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ম্যাচ শেষে সে সব প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়েছে লিটনকে। যার উত্তরে লিটন জানিয়েছেন তার বিশ্বাস দ্রুতই হাসবে তার ব্যাট।

লিটন বলেন, ‘ব্যাটিংয়ে আমি চেষ্টা করছি। তিন ফরম্যাট খেলছি, লাগাতার একটু খারাপ চলে গেছে। আমি চেষ্টা করছি। সালাউদ্দিন স্যারের সাথে কাজ করছি। সালাউদ্দিন স্যার অনেক হেল্পফুল। আমাদের অনেক সহায়তা করছেন। প্রত্যেক খেলোয়াড় স্যারের সাথে ফ্রি। স্যার খুব ছোট থেকে খেলোয়াড়দের চেনেন। ব্যাপারটা মানসিকভাবে আমাদের অনেক সহায়তা করছে। আমিও স্যারের সাথে কথা বলছি। আমার মনে হয় খুব তাড়াতাড়ি এখান থেকে বের হয়ে আসতে পারব।’

কোচ সালাউদ্দিনকে নিয়ে লিটন আরও বলেন, ‘সব কোচিং স্টাফই অনেক ফ্রেন্ডলি। নতুন কোচও। উনি কখনও খেলোয়াড়দের ওপর চাপিয়ে দেন না। আমরা যেহেতু অনেক দিন ধরে খেলছি আমাদের ক্তহারও মূল্য আছে। এ জিনিসটা গ্রহণ করেন। সালাউদ্দিন স্যারের কথা যেটা বললাম, আমরা বেশিরভাগই স্যারের হাত ধরে কোথাও না কোথাও খেলেছি। সবাইকে চেনে। আলোচনা ভালো হচ্ছে ড্রেসিংরুমে। স্যার খুবই ফ্রেন্ডলি মানুষ যার সাথে সব ধরণের কথা বলতে পারবেন। কেউ চাপে থাকলেও বের হয়ে আসতে পারে।’

সালাউদ্দিনের অধীনে সবাই ফ্রিলি কাজ করতে পারছেন দাবি লিটনের, ‘কিছু জিনিস তো চেঞ্জ হচ্ছে। স্যারের বার্তা, ফ্রি কথাবার্তাগুলো… স্যারকে কেউ না কেউ কোথাও না কোথাও পেয়েছে। একাডেমিতেও অনেকে প্র্যাকটিস করেছে। স্যার খুব ভালো জানে কে কি করতে পারে না পারে। উনার গাইডলাইন খুব ভালোভাবে নিচ্ছে। এটা পজিটিভ সাইন। ফ্রিলি কথা বলতে পারছি, ভুল ধরিয়ে দিচ্ছে।’

কেকে

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

জনপ্রিয় সংবাদ

ব্রিটিশ আমেরিকান সেন্টারে চাকরির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

টি-টোয়েন্টি সিরিজে আবারও ব্যর্থ লিটন

আপডেট সময় : ০৭:০৮:২৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৪

বছরজুড়েই হাসছে না লিটন দাসের ব্যাট। পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্টে সেঞ্চুরি হাঁকানো ইনিংস ছাড়া খুব একটা রান পাচ্ছেন না তিনি। সবশেষ ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরেও ব্যর্থ এই ব্যাটার। ওয়ানডের পর টি-টোয়েন্টিতে ব্যর্থ হলেও আশার কথা, তার নেতৃত্বে স্বাগতিকদের হোয়াইটওয়াশ করেছে বাংলাদেশ। যে কারণে কিছুটা হলেও সমালোচনা থেকে বাঁচতে পারছেন লিটন।

টি-টোয়েন্টি সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৩ ম্যাচ খেলে লিটন করেছেন মোটে ১৪ রান। তার আগে ওয়ানডেতেও ছিলেন আরও ব্যর্থ। এই অবস্থায় প্রশ্ন উঠেছে কবে হাসবে লিটনের ব্যাট। তিনিই বা রানে ফিরতে কী করছেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ম্যাচ শেষে সে সব প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়েছে লিটনকে। যার উত্তরে লিটন জানিয়েছেন তার বিশ্বাস দ্রুতই হাসবে তার ব্যাট।

লিটন বলেন, ‘ব্যাটিংয়ে আমি চেষ্টা করছি। তিন ফরম্যাট খেলছি, লাগাতার একটু খারাপ চলে গেছে। আমি চেষ্টা করছি। সালাউদ্দিন স্যারের সাথে কাজ করছি। সালাউদ্দিন স্যার অনেক হেল্পফুল। আমাদের অনেক সহায়তা করছেন। প্রত্যেক খেলোয়াড় স্যারের সাথে ফ্রি। স্যার খুব ছোট থেকে খেলোয়াড়দের চেনেন। ব্যাপারটা মানসিকভাবে আমাদের অনেক সহায়তা করছে। আমিও স্যারের সাথে কথা বলছি। আমার মনে হয় খুব তাড়াতাড়ি এখান থেকে বের হয়ে আসতে পারব।’

কোচ সালাউদ্দিনকে নিয়ে লিটন আরও বলেন, ‘সব কোচিং স্টাফই অনেক ফ্রেন্ডলি। নতুন কোচও। উনি কখনও খেলোয়াড়দের ওপর চাপিয়ে দেন না। আমরা যেহেতু অনেক দিন ধরে খেলছি আমাদের ক্তহারও মূল্য আছে। এ জিনিসটা গ্রহণ করেন। সালাউদ্দিন স্যারের কথা যেটা বললাম, আমরা বেশিরভাগই স্যারের হাত ধরে কোথাও না কোথাও খেলেছি। সবাইকে চেনে। আলোচনা ভালো হচ্ছে ড্রেসিংরুমে। স্যার খুবই ফ্রেন্ডলি মানুষ যার সাথে সব ধরণের কথা বলতে পারবেন। কেউ চাপে থাকলেও বের হয়ে আসতে পারে।’

সালাউদ্দিনের অধীনে সবাই ফ্রিলি কাজ করতে পারছেন দাবি লিটনের, ‘কিছু জিনিস তো চেঞ্জ হচ্ছে। স্যারের বার্তা, ফ্রি কথাবার্তাগুলো… স্যারকে কেউ না কেউ কোথাও না কোথাও পেয়েছে। একাডেমিতেও অনেকে প্র্যাকটিস করেছে। স্যার খুব ভালো জানে কে কি করতে পারে না পারে। উনার গাইডলাইন খুব ভালোভাবে নিচ্ছে। এটা পজিটিভ সাইন। ফ্রিলি কথা বলতে পারছি, ভুল ধরিয়ে দিচ্ছে।’

কেকে