ঢাকা ১২:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

‘পুলিশের পাশে জনগণ এসে দাঁড়িয়েছে’ : মো. শওকত আলী

ছবিঃ সংগৃহীত

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস্, ফিন্যান্স অ্যান্ড প্রকিউরমেন্ট), ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ হাসান মো. শওকত আলী বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে পুলিশের পাশাপাশি জনগণকেও এগিয়ে আসতে হবে। এবার পুলিশের পাশে জনগণ এসে দাঁড়িয়েছে- এটাই আমাদের প্রত্যাশা ছিল।

রোববার (৮ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর গুলশান শুটিং ক্লাবে পুলিশ, ছাত্র-জনতা ও গুলশান থানা এলাকার সম্মানিত নাগরিকদের সমন্বয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার হাসান মো. শওকত আলী বলেন, পুলিশিংকে ফলপ্রসূ করতে হলে এবং সমাজ থেকে সমস্যা দূর করতে হলে শুধু পুলিশই নয়, পুলিশের পাশাপাশি জনগণকেও এগিয়ে আসতে হবে।

তিনি বলেন, গুলশান এলাকার সম্মানিত নাগরিকরা রিকশাওয়ালাদের জন্য মেডিকেল সেবার ব্যবস্থা করেছেন এটি নিঃসন্দেহে মানবিক ও চমৎকার বিষয় এবং প্রশংসার ঊর্ধ্বে। এভাবে আমরা একে অপরের বিপদে এগিয়ে এলে গড়ে উঠবে সুন্দর সমাজ।

অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার আরও বলেন, মাদক আমাদের যুবসমাজকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে মাদকের বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে। প্রতিটি পরিবারের দায়িত্ব হচ্ছে তার প্রত্যেক সদস্যকে নজরে রাখা ও সচেতন করা।

গুলশান বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মো. তারেক মাহমুদ বলেন, ৫ আগস্ট বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি অবিস্মরণীয় ঘটনা। এই ঘটনার পরে সরকার ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন এসেছে। পাশাপাশি পুলিশিং ব্যবস্থাপনা তথা ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশিং ব্যবস্থাপনায় অনেক পরিবর্তন এসেছে। আমরা ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ গুলশান এলাকার সম্মানিত নাগরিকদের জন্য সত্যিকার অর্থে নাগরিক সেবা দিতে চাই। আপনারা আমাদের সব সময় সহযোগিতা করে এসেছেন, এ সহযোগিতা আমরা অব্যাহতভাবে আপনাদের কাছে চাই।

মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছাত্র-জনতা ও গুলশান থানা এলাকার সম্মানিত নাগরিকরা অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনারের কাছে তাদের বিভিন্ন মতামত ও পরামর্শ তুলে ধরেন।

গুলশান বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মো. তারেক মাহমুদের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় গুলশান বিভাগের বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তা, বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, পেশাজীবী, ধর্মীয় সংগঠনের নেতা এবং ছাত্র-জনতা উপস্থিত ছিলেন।

কেকে

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

জনপ্রিয় সংবাদ

অনলাইন স্ক্যাম ও জালিয়াতি প্রতিরোধে নতুন ফিচার আনল হোয়াটসঅ্যাপ

‘পুলিশের পাশে জনগণ এসে দাঁড়িয়েছে’ : মো. শওকত আলী

আপডেট সময় : ১১:১৬:০২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২৪

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস্, ফিন্যান্স অ্যান্ড প্রকিউরমেন্ট), ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ হাসান মো. শওকত আলী বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে পুলিশের পাশাপাশি জনগণকেও এগিয়ে আসতে হবে। এবার পুলিশের পাশে জনগণ এসে দাঁড়িয়েছে- এটাই আমাদের প্রত্যাশা ছিল।

রোববার (৮ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর গুলশান শুটিং ক্লাবে পুলিশ, ছাত্র-জনতা ও গুলশান থানা এলাকার সম্মানিত নাগরিকদের সমন্বয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার হাসান মো. শওকত আলী বলেন, পুলিশিংকে ফলপ্রসূ করতে হলে এবং সমাজ থেকে সমস্যা দূর করতে হলে শুধু পুলিশই নয়, পুলিশের পাশাপাশি জনগণকেও এগিয়ে আসতে হবে।

তিনি বলেন, গুলশান এলাকার সম্মানিত নাগরিকরা রিকশাওয়ালাদের জন্য মেডিকেল সেবার ব্যবস্থা করেছেন এটি নিঃসন্দেহে মানবিক ও চমৎকার বিষয় এবং প্রশংসার ঊর্ধ্বে। এভাবে আমরা একে অপরের বিপদে এগিয়ে এলে গড়ে উঠবে সুন্দর সমাজ।

অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার আরও বলেন, মাদক আমাদের যুবসমাজকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে মাদকের বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে। প্রতিটি পরিবারের দায়িত্ব হচ্ছে তার প্রত্যেক সদস্যকে নজরে রাখা ও সচেতন করা।

গুলশান বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মো. তারেক মাহমুদ বলেন, ৫ আগস্ট বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি অবিস্মরণীয় ঘটনা। এই ঘটনার পরে সরকার ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন এসেছে। পাশাপাশি পুলিশিং ব্যবস্থাপনা তথা ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশিং ব্যবস্থাপনায় অনেক পরিবর্তন এসেছে। আমরা ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ গুলশান এলাকার সম্মানিত নাগরিকদের জন্য সত্যিকার অর্থে নাগরিক সেবা দিতে চাই। আপনারা আমাদের সব সময় সহযোগিতা করে এসেছেন, এ সহযোগিতা আমরা অব্যাহতভাবে আপনাদের কাছে চাই।

মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছাত্র-জনতা ও গুলশান থানা এলাকার সম্মানিত নাগরিকরা অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনারের কাছে তাদের বিভিন্ন মতামত ও পরামর্শ তুলে ধরেন।

গুলশান বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মো. তারেক মাহমুদের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় গুলশান বিভাগের বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তা, বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, পেশাজীবী, ধর্মীয় সংগঠনের নেতা এবং ছাত্র-জনতা উপস্থিত ছিলেন।

কেকে