ঢাকা ০৫:০৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫, ২৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

‘জয় বাংলা’ জাতীয় স্লোগান স্থগিত আবেদন করেছে রাষ্ট্রপক্ষ

ছবিঃ সংগৃহীত

‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। সোমবার অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার অনীক আর হক এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, আগামী রোববার আবেদনটি শুনানির জন্য আপিল বিভাগের কার্যতালিকায় আসবে।

জানা যায়, ২০২০ সালের ১০ মার্চ ‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান ঘোষণা করে রায় দেন বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ।

বাংলায় দেওয়া রায়ের আদেশের অংশে আদালত বলেন, ‘আমরা ঘোষণা করছি যে ‘জয় বাংলা’ বাংলাদেশের জাতীয় স্লোগান হবে।’

‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান হিসেবে ঘোষণা চেয়ে ২০১৭ সালে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ড. বশির আহমেদের করা রিটের শুনানি শেষে এ রায় দেন হাইকোর্ট। ২০২২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি ‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত অনুমোদন দেয় শেখ হাসিনার মন্ত্রিসভা।

কেকে

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

জনপ্রিয় সংবাদ

শীতার্তদের পাশে রাবি রংপুর সদর ছাত্রকল্যাণ সমিতি

‘জয় বাংলা’ জাতীয় স্লোগান স্থগিত আবেদন করেছে রাষ্ট্রপক্ষ

আপডেট সময় : ০১:৫৭:৪১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৪

‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। সোমবার অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার অনীক আর হক এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, আগামী রোববার আবেদনটি শুনানির জন্য আপিল বিভাগের কার্যতালিকায় আসবে।

জানা যায়, ২০২০ সালের ১০ মার্চ ‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান ঘোষণা করে রায় দেন বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ।

বাংলায় দেওয়া রায়ের আদেশের অংশে আদালত বলেন, ‘আমরা ঘোষণা করছি যে ‘জয় বাংলা’ বাংলাদেশের জাতীয় স্লোগান হবে।’

‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান হিসেবে ঘোষণা চেয়ে ২০১৭ সালে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ড. বশির আহমেদের করা রিটের শুনানি শেষে এ রায় দেন হাইকোর্ট। ২০২২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি ‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত অনুমোদন দেয় শেখ হাসিনার মন্ত্রিসভা।

কেকে