আব্দুর রাজ্জাক,ঠাকুরগাওঁ জেলা প্রতিনিধিঃ
গত ৪ জানুয়ারী ২০২৫ তারিখে ভূল্লী থানার বালিয়া ইউনিয়নের কুমারপুর বাঁধপাড়া থেকে নিখোঁজ হন দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী সুমাইয়া আক্তার(১৪)।বিভিন্ন যায়গায় খোঁজ নিতে থাকেন তার পরিবার এবং ভূল্লী থানা।
বেশ কয়েকদিন পর পঞ্চগড় জেলার আটোয়াী থানার রেলঘুন্টি নামক জায়গায় রেললাইনের পাশে একটি কিশোরী মেয়ের দ্বি-খন্ডিত মৃত দেহ পরে থাকতে দেখে এলাকাবাসী খবর দেয় সুমাইয়ার পরিবারকে। মৃত-দেহের কিছু আলামত এবং চিহ্ন দেখে সুমাইয়ার পিতা মিয়াজান তার নিজের মেয়ের লাশ নিশ্চিত মনে করে ময়নাত দন্তের পর লাশ বাড়িতে এনে দাফন করে।কিন্তু ধোঁয়াশা
এখনো কাটেনি লাশটি তার মেয়ের নাকি অন্য কারো,যেহেতু রিপোর্ট আসতে সময় লাগবে আরো প্রায় তিন মাসের মতো। এরই মাঝে শুরু হয় সন্দেহ মূলক আসামী ধরা,তুলে নিয়ে আসেন বড়গাওঁ মন্দির পাড়া গ্রামের সমারু রায়ের ছেলে জয় রায়(১৬)এবং একই গ্রামের মৃত নুরুল হক এর ছেলে সোহেল রানা(৪০)পাঠানো হয় জেল হাজতে! এলাকাবাসী অনেকে জানান আমাদের মেয়ে সুমাইয়া একটি নম্র এবং ভালো স্বভাবের,কারো সঙ্গে তার শত্রতা থাকতে পারেনা-অপরাধী যেই হউক তার যেনো সাজা হয়।
আবার কেউ কেউ বলে আমরা এখনো আশায় আছি আমাদের মেয়ে যেখানেই থাকুক ঘরে ফিরে আসবেই। আর আসামীদের পরিবার থেকে থেকে বলা হচ্ছে আমরা নির্দোষ এসব বিষয়ে আমরা কিছুই জানিনা। এ বিষয়ে ভূল্লী থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ সাইফুল ইসলাম সরকার বলেন যদি মেয়েটিকে কেউ অপহরণ কিংবা খুন করে তার জন্য আসামী দেরকে আইনের আওতায় আনার সর্বাত্বক চেষ্টা চলছে।
এমএস