অন্তর্বর্তী সরকার জাতীয় শোক,বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকী,
শিশু ও ঐতিহাসিক ৭ মার্চসহ আট দিবস বাতিল করছে। সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ এসব দিবস বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বাতিল হওয়া জাতীয় দিবসগুলো হচ্ছে-
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ
১৭ মার্চ: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিবস ও জাতীয় শিশু দিবস
৫ আগস্ট: শেখ হাসিনার ভাই শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের জন্মবার্ষিকী
৮ আগস্ট: শেখ হাসিনার মা বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকী
১৫ আগস্ট: বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস
১৮ অক্টোবর: শেখ হাসিনার ছোট ভাই শেখ রাসেল দিবস
৪ নভেম্বর: জাতীয় সংবিধান দিবস
১২ ডিসেম্বর: স্মার্ট বাংলাদেশ দিবস
প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে বলা হয়েছে, উপদেষ্টা পরিষদ সম্প্রতি এক বৈঠকে আটটি দিবস বাতিলের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। শিগগিরই এসব দিবস বাতিল করে পরিপত্র জারি করবে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
বাতিল হতে যাওয়া দিবসগুলোর মধ্যে রয়েছে- ঐতিহাসিক ৭ মার্চ, ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিবস ও জাতীয় শিশু দিবস, ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার ভাই শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের জন্মবার্ষিকী, ৮ আগস্ট শেখ হাসিনার মা বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিবের জন্মবার্ষিকী, ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস, ১৮ আগস্ট শেখ হাসিনার ছোট ভাই শেখ রাসেল দিবস, ৪ নভেম্বর জাতীয় সংবিধান দিবস, ১২ ডিসেম্বর স্মার্ট বাংলাদেশ দিবস।
শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয় গত ৫ আগস্ট। এরপর সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পার্শ্ববর্তী দেশে পালিয়ে যান। টানা দীর্ঘ দেড় দশকের শাসনামলের বিভিন্ন সময়ে এসব দিবসের প্রচলন করে আওয়ামী লীগ সরকার।
নিহাদ সাজিদ