ঢাকা ০৭:০০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সিলেট টেস্টের প্রথম দিনে জিম্বাবুয়ের দাপট রিজার্ভ বেড়ে প্রায় ২৭ বিলিয়ন ডলার বিপদ কেটে গেলে মানুষ অহংকারী হয়ে যায় : নুরুল হক শান্তিরক্ষী মিশনে আরও নারী সদস্য নিয়োগ দেওয়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার নাটোরে শিশু জুঁই হত্যার দায়ে ৫ কিশোর গ্রেফতার বাংলাদের অভ্যন্তরে নানাভাবে ষড়যন্ত্রের প্রচেষ্টা চলছে- নাটোরে রুহুল কবির রিজভী র‍্যাবের-১২ এর অভিযানে ভেড়ামারা থেকে ইয়াবাসহ এক মাদক ব্যবসায়ী আটক বিপ্লবী ছাত্র পরিষদ ঢাকা আলিয়ার নেতৃত্বে রাকিব মন্ডল ও জিনাত নাটোরে শয়নকক্ষ থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার অনলাইন স্ক্যাম ও জালিয়াতি প্রতিরোধে নতুন ফিচার আনল হোয়াটসঅ্যাপ

বগুড়ায় যুবদলের নবগঠিত কমিটি নিয়ে স্বার্থান্বেষী মহলের অপপ্রচার

ছবি : সংগৃহীত

বগুড়ায় সদ্য ঘোষিত বগুড়া জেলা যুবদলের কমিটিকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে অপপ্রচারের অভিযোগ উঠেছে স্বার্থান্বেষী মহলের বিরুদ্ধে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সত্যতা যাচাই না করে একটি মহল বিভিন্ন ভুয়া ফেসবুক আইডি ও পেজ ব্যবহার করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর প্রয়াস করছে যা প্রতিরোধে সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন দলটির শীর্ষ নেতারা।

জানা যায়, গত ৪ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় যুবদলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জাহাঙ্গীর আলমকে সভাপতি ও আবু হাসানকে সাধারণ সম্পাদক করে ১০১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই তালিকা প্রকাশ হলে কমিটিতে স্থান পাওয়া কয়েকজন নেতাকে নিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি হয় যা উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে প্রচারণা চালানো হচ্ছে বলে অভিযোগ নেতৃবৃন্দের। যাদের বিরুদ্ধে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে তারা হলেন কমিটিতে স্থান পাওয়া সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আহসান হাবীব সেলিম, সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক সুজাউল ইসলাম সুমন, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক মো. ইনছান আলী ও সহ-কর্মসংস্থান সম্পাদক মাসুদ রানা। ফেসবুকের বিভিন্ন পোস্টে এই ৪ জনের বিরুদ্ধে দাবি করা হয়েছে তারা আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিলো যা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন বলছেন যুবদলের সংশ্লিষ্টরা।

দলের একাধিক নেতাকর্মীর সাথে কথা বলার পাশাপাশি সত্যতা যাচাইয়ে পূর্বের রাজনৈতিক বিভিন্ন নথিপত্র থেকে জানা যায়, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলা হয়েছে তারা সকলেই দীর্ঘদিন ধরে ছাত্রদল ও যুবদলের তৃণমূলের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সক্রিয় ছিলেন বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রামেও। অপপ্রচারে ভুক্তভোগী হওয়া আহসান হাবীব সেলিম ছিলেন বগুড়া গাবতলী উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক কমিটির সাবেক সদস্য এবং দক্ষিণপাড়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক। দায়িত্ব পালন করেছেন যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবেও।

সাহিত্য ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক পদে দায়িত্ব পাওয়া সুজাউল ইসলাম সুমন ছিলেন পাবনা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শাখা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি। যিনি ব্যক্তিগত জীবনে গণিতের একজন মেধাবী শিক্ষক যার রয়েছে নিজের লেখা উচ্চতর গণিতের বোর্ড বই, রয়েছে নিজের প্রকাশিত অনেক বই ও ভর্তি সাজেশন গাইডও। সাবেক সফল ছাত্রনেতার পাশাপাশি তার রয়েছে ভালো শিক্ষক হিসেবে বিরাট সাফল্য। অন্যদিকে মো. ইনছান আলী ছিলেন জেলা যুবদলের সাবেক সহ-সাংস্কৃতিক সম্পাদক ও ৯ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রদলের আঞ্চলিক কমিটির সাবেক সভাপতি আর মাসুদ রানা ছিলেন বগুড়া জেলা যুবদলের সাবেক সদস্য। অপপ্রচারের শিকার হওয়া সুজাউল ইসলাম সুমন বলেন, আওয়ামী দোষররা উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে জেলা যুবদলের কমিটিকে প্রশ্নবিদ্ধ করতেই এমন অপপ্রচার চালাচ্ছেন। ছাত্রদলের তৃণমূলের রাজনীতি করে পদে পদে মেধা ও রাজনৈতিক সংগ্রামের স্বাক্ষর রেখে এই পর্যন্ত এসেছেন তারা। কিছু ছবির সাথে মনগড়া কথা আর ফেসবুকের অপপ্রচারে কখনোই যুবদলের সুনাম ক্ষুন্ন করা যাবেনা মর্মে জানিয়ে সকলকে সহযোগিতার আহ্বান জানান তিনি। এছাড়াও স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক মো. ইনছান আলীর কাছে তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “তিনি বিএনপির একজন কর্মী ও শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শের সৈনিক। দলের প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রামে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছেন ।

এখন কিছু ছবি ব্যবহার করে তাকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। তিনি বলেন ওষুধ ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত থাকার কারণে জেলা ড্রাগ মালিক সমিতির বিভিন্ন সভা-সমাবেশে তাকে উপস্থিত থাকতে হয়েছে। সেই সম্পর্কিত কিছু ছবি এখন বিকৃতভাবে উপস্থাপন করে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা হচ্ছে।” আর একই প্রসঙ্গে সহ-কর্মসংস্থান সম্পাদক মাসুদ রানা বলেন তার ওষুধের ব্যবসা রয়েছে। সেই সময় তাদের ওষুধের দোকান উদ্বোধন করেছিলেন বাংলাদেশ কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট সমিতির সভাপতি যিনি একজন আওয়ামী লীগ নেতা। এখন সেই ছবিকে ব্যবহার করে তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। নবগঠিত কমিটিতে স্থান পাওয়া কয়েকজনকে নিয়ে সৃষ্টি হওয়া এই বিতর্ক প্রসঙ্গে জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক আবু হাসান বলেন, “বগুড়া জেলা যুবদলের নবগঠিত কমিটি অত্যন্ত স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় গঠিত হয়েছে। এখানে পরীক্ষিত ও ত্যাগী নেতাদের স্থান দেওয়া হয়েছে।

কিছু মহল উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে গুজব ছড়িয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে যা অত্যন্ত দুঃখজনক। তিনি সবাইকে এমন অপপ্রচারে বিভ্রান্ত না হওয়ার লক্ষ্যে আহ্বান জানান। একই প্রসঙ্গে, সংগঠনটির সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম বলেন, “যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলা হচ্ছে, তারা ছাত্রদল ও যুবদলের সক্রিয় কর্মী ছিলেন। তাদের পরিবারও বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। যারা পদ পাননি, তারাই এখন মিথ্যা অভিযোগ রটিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছেন।” নবগঠিত বগুড়া জেলা যুবদল কমিটিকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে একটি মহল পরিকল্পিতভাবে অপপ্রচার চালাচ্ছেন। তবে দলীয় নেতাকর্মীরা বিশ্বাস করেন, এসব ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে বিএনপির আদর্শ বাস্তবায়নে নবগঠিত কমিটি সক্রিয়ভাবে আগামীতে কাজ করবেন ।

এমএস

ট্যাগস :

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

জনপ্রিয় সংবাদ

সিলেট টেস্টের প্রথম দিনে জিম্বাবুয়ের দাপট

বগুড়ায় যুবদলের নবগঠিত কমিটি নিয়ে স্বার্থান্বেষী মহলের অপপ্রচার

আপডেট সময় : ০২:৫৪:১৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

বগুড়ায় সদ্য ঘোষিত বগুড়া জেলা যুবদলের কমিটিকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে অপপ্রচারের অভিযোগ উঠেছে স্বার্থান্বেষী মহলের বিরুদ্ধে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সত্যতা যাচাই না করে একটি মহল বিভিন্ন ভুয়া ফেসবুক আইডি ও পেজ ব্যবহার করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর প্রয়াস করছে যা প্রতিরোধে সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন দলটির শীর্ষ নেতারা।

জানা যায়, গত ৪ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় যুবদলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জাহাঙ্গীর আলমকে সভাপতি ও আবু হাসানকে সাধারণ সম্পাদক করে ১০১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই তালিকা প্রকাশ হলে কমিটিতে স্থান পাওয়া কয়েকজন নেতাকে নিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি হয় যা উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে প্রচারণা চালানো হচ্ছে বলে অভিযোগ নেতৃবৃন্দের। যাদের বিরুদ্ধে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে তারা হলেন কমিটিতে স্থান পাওয়া সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আহসান হাবীব সেলিম, সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক সুজাউল ইসলাম সুমন, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক মো. ইনছান আলী ও সহ-কর্মসংস্থান সম্পাদক মাসুদ রানা। ফেসবুকের বিভিন্ন পোস্টে এই ৪ জনের বিরুদ্ধে দাবি করা হয়েছে তারা আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিলো যা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন বলছেন যুবদলের সংশ্লিষ্টরা।

দলের একাধিক নেতাকর্মীর সাথে কথা বলার পাশাপাশি সত্যতা যাচাইয়ে পূর্বের রাজনৈতিক বিভিন্ন নথিপত্র থেকে জানা যায়, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলা হয়েছে তারা সকলেই দীর্ঘদিন ধরে ছাত্রদল ও যুবদলের তৃণমূলের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সক্রিয় ছিলেন বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রামেও। অপপ্রচারে ভুক্তভোগী হওয়া আহসান হাবীব সেলিম ছিলেন বগুড়া গাবতলী উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক কমিটির সাবেক সদস্য এবং দক্ষিণপাড়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক। দায়িত্ব পালন করেছেন যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবেও।

সাহিত্য ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক পদে দায়িত্ব পাওয়া সুজাউল ইসলাম সুমন ছিলেন পাবনা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শাখা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি। যিনি ব্যক্তিগত জীবনে গণিতের একজন মেধাবী শিক্ষক যার রয়েছে নিজের লেখা উচ্চতর গণিতের বোর্ড বই, রয়েছে নিজের প্রকাশিত অনেক বই ও ভর্তি সাজেশন গাইডও। সাবেক সফল ছাত্রনেতার পাশাপাশি তার রয়েছে ভালো শিক্ষক হিসেবে বিরাট সাফল্য। অন্যদিকে মো. ইনছান আলী ছিলেন জেলা যুবদলের সাবেক সহ-সাংস্কৃতিক সম্পাদক ও ৯ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রদলের আঞ্চলিক কমিটির সাবেক সভাপতি আর মাসুদ রানা ছিলেন বগুড়া জেলা যুবদলের সাবেক সদস্য। অপপ্রচারের শিকার হওয়া সুজাউল ইসলাম সুমন বলেন, আওয়ামী দোষররা উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে জেলা যুবদলের কমিটিকে প্রশ্নবিদ্ধ করতেই এমন অপপ্রচার চালাচ্ছেন। ছাত্রদলের তৃণমূলের রাজনীতি করে পদে পদে মেধা ও রাজনৈতিক সংগ্রামের স্বাক্ষর রেখে এই পর্যন্ত এসেছেন তারা। কিছু ছবির সাথে মনগড়া কথা আর ফেসবুকের অপপ্রচারে কখনোই যুবদলের সুনাম ক্ষুন্ন করা যাবেনা মর্মে জানিয়ে সকলকে সহযোগিতার আহ্বান জানান তিনি। এছাড়াও স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক মো. ইনছান আলীর কাছে তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “তিনি বিএনপির একজন কর্মী ও শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শের সৈনিক। দলের প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রামে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছেন ।

এখন কিছু ছবি ব্যবহার করে তাকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। তিনি বলেন ওষুধ ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত থাকার কারণে জেলা ড্রাগ মালিক সমিতির বিভিন্ন সভা-সমাবেশে তাকে উপস্থিত থাকতে হয়েছে। সেই সম্পর্কিত কিছু ছবি এখন বিকৃতভাবে উপস্থাপন করে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা হচ্ছে।” আর একই প্রসঙ্গে সহ-কর্মসংস্থান সম্পাদক মাসুদ রানা বলেন তার ওষুধের ব্যবসা রয়েছে। সেই সময় তাদের ওষুধের দোকান উদ্বোধন করেছিলেন বাংলাদেশ কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট সমিতির সভাপতি যিনি একজন আওয়ামী লীগ নেতা। এখন সেই ছবিকে ব্যবহার করে তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। নবগঠিত কমিটিতে স্থান পাওয়া কয়েকজনকে নিয়ে সৃষ্টি হওয়া এই বিতর্ক প্রসঙ্গে জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক আবু হাসান বলেন, “বগুড়া জেলা যুবদলের নবগঠিত কমিটি অত্যন্ত স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় গঠিত হয়েছে। এখানে পরীক্ষিত ও ত্যাগী নেতাদের স্থান দেওয়া হয়েছে।

কিছু মহল উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে গুজব ছড়িয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে যা অত্যন্ত দুঃখজনক। তিনি সবাইকে এমন অপপ্রচারে বিভ্রান্ত না হওয়ার লক্ষ্যে আহ্বান জানান। একই প্রসঙ্গে, সংগঠনটির সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম বলেন, “যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলা হচ্ছে, তারা ছাত্রদল ও যুবদলের সক্রিয় কর্মী ছিলেন। তাদের পরিবারও বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। যারা পদ পাননি, তারাই এখন মিথ্যা অভিযোগ রটিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছেন।” নবগঠিত বগুড়া জেলা যুবদল কমিটিকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে একটি মহল পরিকল্পিতভাবে অপপ্রচার চালাচ্ছেন। তবে দলীয় নেতাকর্মীরা বিশ্বাস করেন, এসব ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে বিএনপির আদর্শ বাস্তবায়নে নবগঠিত কমিটি সক্রিয়ভাবে আগামীতে কাজ করবেন ।

এমএস