ঢাকা ০৮:১৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫, ৩ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
কুয়েট শিক্ষার্থীদের প্রতি সংহতি জানিয়ে ইছাআবা ঢাবি শাখা বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি আড়ংয়ে চাকরির নিয়োগ, এইচএসসি পাশেই আবেদন ‘আমি তো বলিনি সরকার পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকতে চায়’: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা তিতুমীর কলেজে বর্ষবরণে রাজনৈতিক রঙ, শিক্ষার্থীদের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া জয়পুরহাট পাঁচবিবি উপজেলা বিএনপি ছাত্র নেতাকে গুলি করে হত্যা চেষ্টা, আহত ৪ জন, আটক ১ নাটোরের নলডাঙ্গায় ফিলিস্তিনে ইজরায়েল হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত পাওনা টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে মুদি দোকানি কে হত্যা জানা গেল ফাজিল অনার্স পরীক্ষা শুরুর তারিখ বিল গেটসের সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদটা দরকার ছিল: মেলিন্ডা গেটস

রাতের মধ্যেই ঢাবি থেকে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধের দাবি হাসনাতের

ছবিঃ সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ। আজ বুধবার রাতের মধ্যেই ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে বলে জানান।

বুধবার (২৩ অক্টোবর) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়ে তিনি এ দাবি জানান।

ফেসবুকে দেওয়া পোস্টে হাসনাত লিখেন, আজকে রাতেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে। আজ রাত সাড়ে ৮টায় ভিসি বাসভবনের ফটকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অবস্থান কর্মসূচি শুরু।

এর আগে সন্ধ্যায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ‘৭২-এর মুজিববাদী সংবিধান বাতিল ও রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণের’ দাবিতে সংবাদ সম্মেলন হয়। যেখানে ছাত্রলীগকে আগামী একদিনের মধ্যে নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছে হাসনাত আব্দুল্লাহ।

এ ছাড়াও বাহাত্তরের সংবিধান বাতিল ও রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিনের অপসারণ দাবিতে জাতীয় ঐক্যের ডাক দেয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং জাতীয় নাগরিক কমিটি।

সংবাদ সম্মেলন থেকে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ এবং জাতীয় পার্টি ছাড়া সব রাজনৈতিক দলকে জাতীয় ঐক্যের ডাকে সাড়া দেওয়ার আহ্বান জানান হাসনাত আব্দুল্লাহ।

হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, বাহাত্তরের সংবিধান বাতিল করে নতুন সংবিধান লিখতে হবে যেখানে গণঅভ্যুত্থানের স্পিরিট প্রাধান্য পাবে। একই সঙ্গে এমন কোনো সুযোগ রাখা যাবে না যাতে আবার কোনো ফ্যাসিবাদি সরকার নতুন করে না আসতে পারে।

তিনি বলেন, বাহাত্তরের সংবিধান থাকলে রাজনৈতিক সংকট দূর হবে না। এই সংবিধানের মধ্য দিয়েই ফ্যাসিবাদ কাঠামো সব সময় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, সংঘবদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সব সময় বলেছিলেন যে- আমাদের সব সময় সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে হবে। যখনই তাকে পদত্যাগ করতে বলা হতো, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথা বলা হতো বা নির্দলিয় সরকারের কথা বলা হতো তখনই এই সংবিধান রক্ষা করার কথা বলতেন।

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

জনপ্রিয় সংবাদ

কুয়েট শিক্ষার্থীদের প্রতি সংহতি জানিয়ে ইছাআবা ঢাবি শাখা

রাতের মধ্যেই ঢাবি থেকে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধের দাবি হাসনাতের

আপডেট সময় : ০৮:৫৩:৩২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ। আজ বুধবার রাতের মধ্যেই ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে বলে জানান।

বুধবার (২৩ অক্টোবর) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়ে তিনি এ দাবি জানান।

ফেসবুকে দেওয়া পোস্টে হাসনাত লিখেন, আজকে রাতেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে। আজ রাত সাড়ে ৮টায় ভিসি বাসভবনের ফটকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অবস্থান কর্মসূচি শুরু।

এর আগে সন্ধ্যায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ‘৭২-এর মুজিববাদী সংবিধান বাতিল ও রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণের’ দাবিতে সংবাদ সম্মেলন হয়। যেখানে ছাত্রলীগকে আগামী একদিনের মধ্যে নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছে হাসনাত আব্দুল্লাহ।

এ ছাড়াও বাহাত্তরের সংবিধান বাতিল ও রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিনের অপসারণ দাবিতে জাতীয় ঐক্যের ডাক দেয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং জাতীয় নাগরিক কমিটি।

সংবাদ সম্মেলন থেকে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ এবং জাতীয় পার্টি ছাড়া সব রাজনৈতিক দলকে জাতীয় ঐক্যের ডাকে সাড়া দেওয়ার আহ্বান জানান হাসনাত আব্দুল্লাহ।

হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, বাহাত্তরের সংবিধান বাতিল করে নতুন সংবিধান লিখতে হবে যেখানে গণঅভ্যুত্থানের স্পিরিট প্রাধান্য পাবে। একই সঙ্গে এমন কোনো সুযোগ রাখা যাবে না যাতে আবার কোনো ফ্যাসিবাদি সরকার নতুন করে না আসতে পারে।

তিনি বলেন, বাহাত্তরের সংবিধান থাকলে রাজনৈতিক সংকট দূর হবে না। এই সংবিধানের মধ্য দিয়েই ফ্যাসিবাদ কাঠামো সব সময় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, সংঘবদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সব সময় বলেছিলেন যে- আমাদের সব সময় সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে হবে। যখনই তাকে পদত্যাগ করতে বলা হতো, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথা বলা হতো বা নির্দলিয় সরকারের কথা বলা হতো তখনই এই সংবিধান রক্ষা করার কথা বলতেন।