ঢাকা ০৬:৫৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সিলেট টেস্টের প্রথম দিনে জিম্বাবুয়ের দাপট রিজার্ভ বেড়ে প্রায় ২৭ বিলিয়ন ডলার বিপদ কেটে গেলে মানুষ অহংকারী হয়ে যায় : নুরুল হক শান্তিরক্ষী মিশনে আরও নারী সদস্য নিয়োগ দেওয়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার নাটোরে শিশু জুঁই হত্যার দায়ে ৫ কিশোর গ্রেফতার বাংলাদের অভ্যন্তরে নানাভাবে ষড়যন্ত্রের প্রচেষ্টা চলছে- নাটোরে রুহুল কবির রিজভী র‍্যাবের-১২ এর অভিযানে ভেড়ামারা থেকে ইয়াবাসহ এক মাদক ব্যবসায়ী আটক বিপ্লবী ছাত্র পরিষদ ঢাকা আলিয়ার নেতৃত্বে রাকিব মন্ডল ও জিনাত নাটোরে শয়নকক্ষ থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার অনলাইন স্ক্যাম ও জালিয়াতি প্রতিরোধে নতুন ফিচার আনল হোয়াটসঅ্যাপ

তিতুমীর বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দাবিতে ঐতিহাসিক “তাহবান্দ” উদ্বোধন

তিতুমীর বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দাবিতে ঐতিহাসিক “তাহবান্দ" উদ্বোধন

রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দাবিতে ঐতিহাসিক তাহবান্দ উদ্বোধন করেন তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে দাবিতে চোখ হারানো সেলিম।

বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) দুপুর একটায় ক্যাম্পাসের প্রধান ফটক থেকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে টিভিগেট প্রদক্ষিণ করে প্রধান ফটকে এসে
ঐতিহাসিক তাহবান্দ উদ্বোধন করা হয়।

এ সময় শিক্ষার্থীরা “অধিভুক্ত না স্বতন্ত্র? স্বতন্ত্র, স্বতন্ত্র”, “তিতুমীর চাই কি? বিশ্ববিদ্যালয়, বিশ্ববিদ্যালয় ”, “মহাখালী চাই কি? বিশ্ববিদ্যালয়, বিশ্ববিদ্যালয়”, “তিতুমীরের শিক্ষার্থীর চাই কি? বিশ্ববিদ্যালয়, বিশ্ববিদ্যালয় ”, “টিসি না টিইউ,টিইউ”,
“অধ্যক্ষ না ভিসি, ভিসি”, ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।

শিক্ষার্থীরা জানান, ঢাবি অধিভুক্ত ৭ কলেজ থেকে তিতুমীর কলেজকে আলাদা করে স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় করতে হবে। বাকি ৬ কলেজকে আলাদা বা এক সাথে সমকক্ষ বিশ্ববিদ্যালয় করতে চাইলে আমাদের আপত্তি নাই। আমরা তিতুমীরকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসাবে দেখতে চাই।

তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে দাবিতে চোখ হারানো সেলিম বলেন, বন্ধুগণ আমরা মানুষের অধিকার, আমরা দেশের অধিকার, স্বাধিকার অধিকারের কারে জন্য হয়তো মরে যাবো।কিন্তু আমরা শেষ হয়ে যাবো না। আমরা আজকে ইতিহাসের বিচ রুপে গেলাম। যুগে যুগে, সময়ে সময়ে, আমরা বেশে আসবো বাংলার বুকে। সেই দুইশত বছর পর, আজকের মহাখালীর তিতুমীর ক্যাম্পাসের সামনে ‘তিতুমীর’ আবার জাগ্রত হয়ে এসেছে। আমাদের অধিকার সংগ্রামের প্রতীক হয়ে এসেছে। আমরা অতিথিদের সাথে কন্ঠে কণ্ঠ মিলিয়ে বলতে চাই, আমরা মানুষের অধিকার তিতুমীর বাসীর অধিকারের জন্য আমরা যে কোনো সংগ্রামে আছি থাকবো।

তিনি আরও বলেন, আমি চাই তিতুমীর কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের রূপান্তরিক হোক। আমাদের সাথে অন্যান্য কলেজ ছিল, আমরা আন্দোলন করে এসেছিলাম। আমি অন্ধ হয়েছি। আমি আমার সন্তানের প্রতিচ্ছবি দেখতে পায় না। আমি আমার প্রিয়তমার মুখ দেখতে পায় না। আমার বুক ভরা জ্বালা-যন্ত্রনা, আমার দুঃখ ভুলে যেতে চাই। যদি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় রূপান্তরিত করা হয়।

মো: শফিক খান

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

জনপ্রিয় সংবাদ

সিলেট টেস্টের প্রথম দিনে জিম্বাবুয়ের দাপট

তিতুমীর বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দাবিতে ঐতিহাসিক “তাহবান্দ” উদ্বোধন

আপডেট সময় : ০১:৫৪:৩৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৫

রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দাবিতে ঐতিহাসিক তাহবান্দ উদ্বোধন করেন তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে দাবিতে চোখ হারানো সেলিম।

বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) দুপুর একটায় ক্যাম্পাসের প্রধান ফটক থেকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে টিভিগেট প্রদক্ষিণ করে প্রধান ফটকে এসে
ঐতিহাসিক তাহবান্দ উদ্বোধন করা হয়।

এ সময় শিক্ষার্থীরা “অধিভুক্ত না স্বতন্ত্র? স্বতন্ত্র, স্বতন্ত্র”, “তিতুমীর চাই কি? বিশ্ববিদ্যালয়, বিশ্ববিদ্যালয় ”, “মহাখালী চাই কি? বিশ্ববিদ্যালয়, বিশ্ববিদ্যালয়”, “তিতুমীরের শিক্ষার্থীর চাই কি? বিশ্ববিদ্যালয়, বিশ্ববিদ্যালয় ”, “টিসি না টিইউ,টিইউ”,
“অধ্যক্ষ না ভিসি, ভিসি”, ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।

শিক্ষার্থীরা জানান, ঢাবি অধিভুক্ত ৭ কলেজ থেকে তিতুমীর কলেজকে আলাদা করে স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় করতে হবে। বাকি ৬ কলেজকে আলাদা বা এক সাথে সমকক্ষ বিশ্ববিদ্যালয় করতে চাইলে আমাদের আপত্তি নাই। আমরা তিতুমীরকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসাবে দেখতে চাই।

তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে দাবিতে চোখ হারানো সেলিম বলেন, বন্ধুগণ আমরা মানুষের অধিকার, আমরা দেশের অধিকার, স্বাধিকার অধিকারের কারে জন্য হয়তো মরে যাবো।কিন্তু আমরা শেষ হয়ে যাবো না। আমরা আজকে ইতিহাসের বিচ রুপে গেলাম। যুগে যুগে, সময়ে সময়ে, আমরা বেশে আসবো বাংলার বুকে। সেই দুইশত বছর পর, আজকের মহাখালীর তিতুমীর ক্যাম্পাসের সামনে ‘তিতুমীর’ আবার জাগ্রত হয়ে এসেছে। আমাদের অধিকার সংগ্রামের প্রতীক হয়ে এসেছে। আমরা অতিথিদের সাথে কন্ঠে কণ্ঠ মিলিয়ে বলতে চাই, আমরা মানুষের অধিকার তিতুমীর বাসীর অধিকারের জন্য আমরা যে কোনো সংগ্রামে আছি থাকবো।

তিনি আরও বলেন, আমি চাই তিতুমীর কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের রূপান্তরিক হোক। আমাদের সাথে অন্যান্য কলেজ ছিল, আমরা আন্দোলন করে এসেছিলাম। আমি অন্ধ হয়েছি। আমি আমার সন্তানের প্রতিচ্ছবি দেখতে পায় না। আমি আমার প্রিয়তমার মুখ দেখতে পায় না। আমার বুক ভরা জ্বালা-যন্ত্রনা, আমার দুঃখ ভুলে যেতে চাই। যদি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় রূপান্তরিত করা হয়।

মো: শফিক খান